OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

হুগলির চুঁচড়ায় রচনার জনসভায় লাগামছাড়া মানুষের ভিড়

দিন কয়েক আগে হুগলীবাসীদের জানিয়েছিলেন, তিনি ভোটে জিতলে হুগলিবাসীদের জন্য বিরাট পুরস্কারও অপেক্ষা করছে। যখনই প্রচারে যাচ্ছেন, স্বাভাবিকভাবেই অভিনেত্রীকে দেখার জন্য স্থানীয়দের ভিড় জমছে চোখে পড়ার মতো।
07:45 PM Mar 24, 2024 IST | Sushmitaa

নিজস্ব প্রতিনিধি: রচনা বন্দোপাধ্যায়, বর্তমানে তিনি বাংলার দিদি নং 1। কিন্তু গত ১০ মার্চ থেকে তিনি আরেকটি পরিচয় পেয়েছেন, তৃণমূলের নেত্রী হিসেবে। এই মূহুর্তে সাধারণ মানুষের কাছাকাছি পৌঁছতে দেশের রাজনৈতিক মহলের অন্যতম ভরসার জায়গা তারকাপ্রার্থী। আর এই পরিকল্পনাটা রাজ্যের সিংহাসনে বসেই সেরে ফেলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই তাঁর আমল থেকে প্রতিটা লোকসভা এবং বিধানসভা ভোটের সময়ে কোনও না কোনও তারকাপ্রার্থী যোগ দিয়েছেন তৃণমূলে। যাই হোক, এবার তৃণমূলের নয়া প্রার্থী অভিনেত্রী তথা সঞ্চালিকা রচনা বন্দোপাধ্যায়। হুগলি লোকসভা কেন্দ্র দাঁড়িয়েছেন রচনা। আর প্রথমেই তাঁর কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বি বিজেপি নেতৃত্ব লকেট চট্টোপাধ্যায়। দুজনেই একেবারে জোর কদমে শুরু করেছেন প্রচারপর্ব।

কেউ কাউকে এক ইঞ্চি জায়গা দিতে নারাজ। যাই হোক, গত সপ্তাহে কালি মন্দিরে পুজো দিয়েই প্রচার শুরু করেছেন রচনা। রাজনীতির ময়দানে তিনি নবাগতা হলেও কথাবার্তায়, হাবভাবে, কোনও অংশেই তাঁকে রাজনীতিতে নতুন বলে মনেই হচ্ছেনা। সেটা ভোট প্রচারের মাঠে পরতে পরতে বোঝাচ্ছেন রচনা। শুরুতেই স্পষ্ট জানিয়েছিলেন, প্রচারের ময়দানে কোনও ফাঁক রাখতে চান না তিনি। প্রচারপর্বে নারীশক্তির বার্তাও তুলে ধরছেন। দিন কয়েক আগে হুগলীবাসীদের জানিয়েছিলেন, তিনি ভোটে জিতলে হুগলিবাসীদের জন্য বিরাট পুরস্কারও অপেক্ষা করছে। যখনই প্রচারে যাচ্ছেন, স্বাভাবিকভাবেই অভিনেত্রীকে দেখার জন্য স্থানীয়দের ভিড় জমছে চোখে পড়ার মতো।

রবিবার অভিনেত্রী প্রচার করেছেন চূচুড়ায়। সেখানে তাঁর ভাষণ শুনতে এই শহরে হাজার হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিল। পরবর্তী হুগলি সাংসদ হওয়ার লক্ষে কিছু বাদ রাখছেন না অভিনেত্রী। আজকের এই বিশাল জনসমাবেশ আবারাও ইঙ্গিত দি্ল যে, জনগণ দৃঢ়ভাবে আগামী নির্বাচনে বিজেপির জমিদারদের বিসর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা সত্যিকারের জননেতা নির্বাচিত করবে। সঙ্গে তাঁর পাশাপাশি হাঁটতেও দেখা গেল স্থানীয়দের। এর আগে হুগলিতে এসে বক্তৃতায় তিনি বলেছিলেন, মানুষের ভালোবাসা পেয়ে তিনি আপ্লুত। আগামী দিনে হুগলির মানুষদের জন্য কাজ করতে চান। অভিজ্ঞতার পাশাপাশি বাড়ছে দায়িত্বও। দিদি নম্বর ওয়ান-এর মঞ্চে যেমন প্রতিযোগীদের পুরস্কারে ভরিয়ে দেন, সেক্ষেত্রে ভোটে জিতলে হুগলির মানুষদের সুখ-দুঃখ, যাবতীয় অভাব, অভিযোগের কথা তিনি শুনবেন।

Tags :
rachana banerjee
Next Article