OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

‘আমরা ৬০ বছর বয়সেও কাউকে বিদায় দিই না’, দলকে বার্তা দলনেত্রীর

দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মনে করেন একটা বয়সের পর পরিশ্রমের উদ্যম ফুরিয়ে আসে। দলনেত্রী বুঝিয়ে দিলেন, দলে বয়স কোনও ফ্যাক্টারই নয়।
04:44 PM Jan 08, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Facebook

নিজস্ব প্রতিনিধি: ২৪ ঘন্টা আগেই দলের অন্দরে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠা নবীন-প্রবীণ বিতর্ক মুখ খুলেছিলেন দলের(TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক(All India General Secretary)। আর এবার মুখ খুললেন দলনেত্রী স্বয়ং। গঙ্গাসাগরের(Gangasagar) মাটিতে দাঁড়িয়েই তিনি দলকে যা বার্তা দেওয়ার সেটা দিয়ে দিলেন। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক গতকাল জানিয়েছিলেন, বয়স্কদের অভিজ্ঞতা আর তরুণদের পরিশ্রম দুয়ের মেলবন্ধন দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। অর্থাৎ একটা বয়সের পর পরিশ্রমের উদ্যম ফুরিয়ে আসে, সেটাই মনে করেন তিনি। তা সে যাই বিতর্ক হোক না কেন। হাজারো বিতর্কের মাঝেও তিনি অনড়। অন্যদিকে দলনেত্রী(Party Supreme Leader) বুঝিয়ে দিলেন, দলে বয়স কোনও ফ্যাক্টারই(Age Factor) নয়। সাফ জানিয়ে দিলেন,‘আমরা ৬০ বছর বয়সেও কাউকে বিদায় দিই না। যোগ্যতা থাকলে আমরা তাঁদের আবার নতুন করে দায়িত্ব দিই। আপনারা জানেন, এমন অনেকেই আছেন আমাদের সরকারে।’ অর্থাৎ তিনি বুঝিয়ে দিলেন, বয়স হওয়া মানেই দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়া নয়, বরং সেই অভিজ্ঞতাকে পাথেয় করে নতুন দায়িত্ব নেওয়াটাই আসল কথা। এবং তাঁর সরকার সেই নীতিতে বিশ্বাসী। দলকেও সেটা মেনেই চলতে হবে।  

একই জেলা। স্থানটা খালি আলাদা। তবুও দলের দুই প্রজন্মের দুই ভিন্ন মত ধরা পড়ল ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে। মজার কথা এদিন দলনেত্রী যখন বুঝিয়ে দিচ্ছেন দলের নবীন-প্রবীণ নীতি কী হবে তখন তাঁর পাশেই দাঁড়িয়ে আছেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। তিনিই কিন্তু গতকাল জানিয়েছিলেন, দলে কোনও দ্বন্দ্ব নেই, দলে কোনও অন্তর্দ্বন্দ্ব নেই, কোনও গৃহদাহ নেই। বলেছিলেন, ‘দল আমায় যখন যে দায়িত্ব দিয়েছে, পালন করেছি। নবজোয়ার করতে বলেছিল, করেছি। আমি ৩৬ বছর বয়সে এসব করেছি। ৭০ বছর বয়স হলে কি পারতাম এত কাজ করতে?’ দলনেত্রী যিনি কিনা রাজ্যেরই মুখ্যমন্ত্রী তিনি কিন্তু গঙ্গাসাগরের মাটিতে দাঁড়িয়ে রাজ্যের সরকারি আমলাদের দেখিয়ে জানালেন, ‘৬০ বছর বয়স হয়ে গেলেই যে কাউকে বিদায় দিতে হবে, তা রাজ্য সরকার বিশ্বাস করে না। বরং অবসরপ্রাপ্ত আমলাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানেো হয়। আমরা তাঁদের কাজকর্ম, পুরো অভি়জ্ঞতা নিয়ে পুরো কাজে লাগাই। একটা বিরল ব্যাপার হয়েছে। এক সঙ্গে তিন জন কাজ করছেন। দু’জন প্রাক্তন, এক জন বর্তমান মুখ্যসচিব।’ তাঁর পাশে তখন দাঁড়িয়ে রাজ্যের দুই প্রাক্তন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী এবং বর্তমান মুখ্যসচিব বি পি গোপালিকা। 

Tags :
Age Factor.All India General SecretaryGangasagarParty Supreme LeaderTmc
Next Article