For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

‘কে কী খাবে তা নিয়ে আপনারা কেন ধমকাবেন’, প্রশ্ন ক্ষুব্ধ মমতার

বাংলা সহ দেশের মানুষের খাওয়াদাওয়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিতর্কিত মন্তব্যের জবাবে বাংলাতে মুখ খুলেছেন মমতা। কার্যত চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন তিনি।
05:10 PM Apr 20, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
‘কে কী খাবে তা নিয়ে আপনারা কেন ধমকাবেন’  প্রশ্ন ক্ষুব্ধ মমতার
Courrtesy - Facebook
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: দেশের প্রধানমন্ত্রী(Narendra Modi) কয়েক দিন আগেই বেশ হুমকির সুরে জানিয়েছিলেন নবরাত্রির সময় যারা মাছ-মাংস খান তাঁরা মুঘলদের উত্তরসুরি। কার্যত তিনি ঘুরপথে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, এবার দেশের মানুষে কবে কখন কী খাবে(Who will eat What) সেটাও তাঁর সরকার আর তাঁর দল ঠিক করে দেবে। কে হিন্দু(Hindu) আর কে হিন্দু নয়, সেটাও তাঁরাই ঠিক করে দেবেন। সেই বক্তব্যের জেরে দেশজুড়ে প্রতিবাদ এখনও চলছে। আর সেই প্রেক্ষাপটে এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ্য খুললেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও(Mamata Banerjee)।

Advertisement

এদিন উত্তরবঙ্গের মালদা জেলার গাজোলে তৃণমূল কংগ্রেসের(TMC) একটি  নির্বাচনী জনসভায় অংশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘এক নেতা এক দেশ, এক নেতা একটাই খাবার। বলছে মাছ খাবেন না খবরদার। মাংস খাবেন না খবরদার। ডিম খাবেন না। জমিদার, যা বলবে তা শুনতে হবে! কে কী বলবে তা আপনারা কেন বলবেন! আপনারা কেন শুনবেন! আমাদের এখানে মায়েরা নীল ষষ্ঠী, শীতলা ষষ্ঠী করে না! সেদিন কি তাঁরা উপোস করেন না! উত্তরপ্রদেশে সব মাছ-মাংস-ডিমের দোকান বন্ধ করে দিয়েছে, রাজস্থানে শুনেছি বন্ধ করে দিয়েছে। বাংলায় কিছু করতে পারে না কেন জানেন? কারণ এখানে আমি আপনাদের জন্য রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার হয়ে আছি। এখানে হাত ছোঁয়াতে এলেই ধাক্কা খাবে। কে কী খাবে তাঁর নিজের ব্যাপার, আপনারা কেন ধমকাবেন। বাংলায় আমি যতদিন আছি, এসব করতে দেব না দেব না।’

Advertisement

এর পাশাপাশি মমতা এদিন জেলার উন্নয়ন নিয়ে বলেন, ‘মালদার আম যাতে ইউরোপে যায় তার জন্য সমস্ত রকম পরিকাঠামো আমরা তৈরি করে দিয়েছি। মালদায় একটা সেন্টার তৈরি করে দিয়েছি। মালদা বিমানবন্দর তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু, আমরা চাইছি আরও ১০০ একর জমি পেলে তা বড় করে দেব, যাতে জেট নামতে পারে। মালদা বিমানবন্দর করেও ভাবছি আরও একটু ভালো করে করে দেওয়ার। করব যখন ভালো করেই করব।’ একই সঙ্গে তিনি জেলার মানুষকে জানান, ‘সিআরপিএফ নিয়ে এসে যদি ওরা বলে, তবে কি ভোট দিতে যাবেন না? ভোট অবশ্যই দেবেন। মা-বোনেরা দরকার হলে রান্না পরে করবেন। সকাল সকাল ভোট দিয়ে আসবেন। কারণ ভোট দান পবিত্র কর্তব্য।’

Advertisement
Tags :
Advertisement