For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে শ্লীলতাহানির অভিযোগকারিনী

01:07 AM Jul 04, 2024 IST | Sundeep
রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতে শ্লীলতাহানির অভিযোগকারিনী
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: বঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হলেন শ্লীলতাহানির অভিযোগ তোলা রাজভবনের মহিলা কর্মী। বুধবার সাংবিধানিক প্রধান হিসাবে রাজ্যপাল যে সাংবিধানিক রক্ষাকবচ পান তা চ্যালেঞ্জ জানিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে রিট পিটিশন দাখিল করেছেন অভিযোগকারিনী। দেশের শীর্ষ আদালত ওই আবেদন গ্রহণ করে কিনা, তাই এখন দেখার।

Advertisement

এর আগে মোদি-শাহের প্রিয়পাত্র তথা বঙ্গের রাজ্যপালের বিরুদ্ধে ওঠা শ্লীলতাহানির অভিযোগ নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। কিন্তু প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ ওই মামলা শুনতে রাজি হয়নি। সূত্রের খবর, কলকাতা হাইকোর্টে সুবিচার মিলবে না এমন আশঙ্কায় সরাসরি শীর্ষ আদালতের দরজায় কড়া নেড়েছেন বোসের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তোলা রাজভবনের মহিলা কর্মী।

Advertisement

লোকসভা ভোটের মধ্যেই গত ২ মে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তুলে শোরগোল ফেলে দিয়েছিলেন রাজভবনের এক অস্থায়ী মহিলা কর্মী। গত ২ মে সন্ধ্যায় রাজ্যপালের চেম্বার থেকে কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়ে সোজা রাজভবনের ওসির ঘরে হাজির হন রাজভবনের এক মহিলা কর্মী। রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির বিস্ফোরক অভিযোগ তোলেন তিনি। ওই অভিযোগ শুনে বিস্মিত হয়ে যান রাজভবনের ওসি। তিনি হেয়ার স্ট্রিট থানায় ফোন করে মহিলা কর্মী পাঠানোর অনুরোধ জানান। ওই অনুরোধ পেয়েই হেয়ার স্ট্রিট থানার মহিলা পুলিশ কর্মীরা রাজভবনে এসে অভিযোগকারিনী মহিলাকে সঙ্গে নিয়ে থানায় যান। সেখানেই রাজ্যপালের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জমা দেন ওই মহিলা।কিন্তু সাংবিধানিক রক্ষাকবচ থাকায় রাজ্যপালের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগে তদন্ত করা যায় না বলে কোনও অভিযোগ দায়ের করেনি কলকাতা পুলিশ। তবে নির্যাতিতার বয়ানের ভিত্তিতে অনুসন্ধান চালিয়ে গিয়েছিল কলকাতা পুলিশ। পুলিশ উদ্যোগী হয়ে রাজভবনের সিসি ক্যামেরার কিছু ফুটেজ সংগ্রহ করে অভিযোগকারিণীর বয়ানের সঙ্গে মিলিয়ে দেখার চেষ্টাও করছিল।

পাশাপাশি নির্যাতিতাকে পুলিশের কাছে যেতে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজভবনের কয়েক জন আধিকারিকের নামে মামলাও রুজু করেছিল পুলিশ। কিন্তু কলকাতা হাই কোর্টের স্থগিতাদেশে সেই তদন্ত বন্ধ হয়ে যায়। শীর্ষ আদালতে দায়ের করা আবেদনে রাজ্যপালের সাংবিধানিক রক্ষাকবচ বাতিলেরও আর্জি জানিয়েছেন অভিযোগকারিনী।

Advertisement
Tags :
Advertisement