কান্দিতে ইউসুফ পাঠানের হাতে তুলে দেওয়া হল ২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের ছানাবড়া
নিজস্ব প্রতিনিধি,কান্দি: মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দি এলাকায় রবিবার নির্বাচনী প্রচারে যান তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান । তার হাতে ২ কেজি ২০০ ওজনের একটি ছানাবড়া তুলে দেওয়া হয়।মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দী থানার অন্তর্গত কান্দী এলাকায় বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী ইউসুফ পাঠান(Yusuf Pathan) নির্বাচনী প্রচারে গেলে ইউসুফ পাঠানকে দেখবার জন্য এলাকার তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী সমর্থকদের পাশাপাশি বহু সাধারণ মানুষ ভিড় জমিয়েছিলেন। বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠানকে কান্দি এলাকার তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীর সমর্থকেরা বরণ করে নিলেন পুষ্প বৃষ্টির মাধ্যমে। উপস্থিত ছিলেন কান্দি বিধায়ক অপূর্ব সরকার।এদিকে রবিবাসরীয় নির্বাচনী প্রচারে মুর্শিদাবাদের কান্দিতে(Kandi) হাজির হয়েছেন বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান।
এদিন কান্দি বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকা থেকে পায়ে হেঁটে নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন তিনি। সঙ্গে ছিলেন মুর্শিদাবাদ জেলা তৃণমূল সভাপতি অপূর্ব সরকার সহ দলের সক্রিয় কর্মী ও সমর্থকরা। যদিও তার এই প্রচারে তিনি জনসাধারণের কাছে ভোট প্রার্থনা করার কতটা সুযোগ পাচ্ছেন- সে বিষয়ে যথেষ্টই সন্দেহ রয়েছে। কারণ- ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন সেনা নায়ককে সামনে পেয়ে অটোগ্রাফ নিতেই হুড়োহুড়ি পড়ে যাচ্ছে জনসাধারণের মধ্যে। সেই তাল সামলাতেই রীতিমতো হিমসিম খেতে হচ্ছে বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠানকে। অন্যদিকে,রবিবাসরীয় নির্বাচনী প্রচারে মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে সকাল সকাল বেরিয়ে পড়েছিলেন ওই কেন্দ্রের জোট প্রার্থী তথা রাজ্য বামফ্রন্ট সভাপতি মহম্মদ সেলিম(Md.Salim)। রবিবার সকালে হরিহরপাড়া বিধানসভার ট্যাঙরামারি এলাকা থেকে দলীয় কর্মীদের সাথে নিয়ে প্রচার শুরু করেন তিনি।
এরপর হরিহরপাড়ার(Hariharpara) গজনীপুর হয়ে নদীয়ার করিমপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন তিনি। বলা বাহুল্য- নির্বাচনী প্রচার অভিযানে নেমে দলীয় কর্মীদের নিয়ে শুধু মিছিলই নয়, মিছিলে সামিল থেকে এলাকাবাসীদের সাথে দফায় দফায় কথা বলতেও দেখা যায় তাকে। উল্লেখ্য- আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই দফায় প্রচার পর্বের প্রথম দিন থেকে মুর্শিদাবাদেই রয়েছেন বামফ্রন্টের রাজ্য সভাপতি তথা মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের বামফ্রন্ট মনোনীত- কংগ্রেস সমর্থিত সি পি আই এম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম।