OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

মৃত কর্মীর পরিবারের সদস্যের চাকরি হয়রানি রুখতে তৎপরতা

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মৃত কর্মীর পোষ্যকে চাকরি দিতে নির্দেশ মুখ্যমন্ত্রীর। তারপরেই জেলায় জেলায় গেল বিশেষ নির্দেশিকা।
10:35 AM Jun 30, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google and Facebook

নিজস্ব প্রতিনিধি: এ রাজ্যে(Bengal) কর্মরত অবস্থায় কোনও রাজ্য সরকারি কর্মীর(West Bengal State Government Employees) মৃত্যু হলে তাঁর পরিবারের ১জন সদস্যকে চাকরি দেওয়ার নিয়ম রয়েছে(Service to Death's Kin)। কিন্তু দেখা যাচ্ছিল এই ধরনের চাকরির আবেদন বহুক্ষেত্রে ঠিকঠাক না হওয়ায় সেই চাকরির আবেদন বাতিল হয়ে যায়। এতে সেই পরিবারকে যেমন আদালতে মামলার লড়াইয়ে নামতে হয়, তেমনি রাজ্য সরকারেরও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়। এই ধরনের ঘটনা সব থেকে বেশি ঘটছিল রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতরে(Panchayat Department)। সেই ছবি বদলাতে পদক্ষেপ করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। তাঁর নির্দেশে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মৃত কর্মীর পোষ্যকে চাকরি দিতে এবার তৎপর হল রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতর। এভাবে কাজ পেতে গেলে মৃত কর্মীর পরিবারকে যে কাজগুলি করতে হয়, তা যাতে সুষ্ঠুভাবে তারা করতে পারে, তার জন্য বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলাগুলিকে।  

রাজ্যের নিয়মানুযায়ী পঞ্চায়েত দফতরের অধীনস্থ কোনও কর্মী কর্মরত অবস্থায় মারা গেলে অথবা শারীরিক অক্ষমতার কারণে মেয়াদ শেষের আগেই অবসর নিতে বাধ্য হলে তাঁর পরিবারের এক সদস্য সেই চাকরি পাওয়ার যোগ্য। এই চাকরি পেতে অনেকগুলি প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। আর তা করতে গিয়েই পদে পদে হয়রানির শিকার হতে হয় অনেককে। এমনটা যাতে না হয়, তা নিশ্চিত করতেই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতর থেকে জেলাগুলিকে একগুচ্ছ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ধরনের চাকরির আবেদন বহুক্ষেত্রে ঠিকঠাক না হওয়ায় বাতিল হয়ে যায়। কারণ, কেউ কেউ অনেক দেরিতে আবেদন করেন। কারও আবেদনে থাকে প্রক্রিয়াগত ত্রুটি। এসব নিয়ে একাধিক মামলাও হয়েছে পঞ্চায়েত দফতরের বিরুদ্ধে।

আগামী দিনে পঞ্চায়েত দফতরকে যাতে এসব ঝক্কি আর না পোহাতে হয় এবং পোষ্যের চাকরি নিয়ে হয়রানির অভিযোগ না ওঠে, তার জন্য জেলাগুলিকে আরও বেশি সংবেদনশীলভাবে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন শীর্ষ আধিকারিকরা। জেলা আধিকারিকদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, অফিসের প্রধানকে মৃত কর্মীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। নিয়ম অনুযায়ী মৃত্যুর অন্তত ২ বছরের মধ্যে পোষ্যের চাকরির জন্য আবেদন করতে হয়। তার জন্য কী করণীয় এবং কীভাবে এগতে হবে, সবটাই সংশ্লিষ্ট চাকরিপ্রার্থীকে জানাবে অফিস। এর জন্য মৃত কর্মীর অফিসের তরফে বিশেষ একজন অফিসারকে নিযুক্ত করতে হবে। তিনি ওই কর্মীর পরিবারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন এবং আবেদনের জন্য যেসব নথিপত্র প্রয়োজন, তা কীভাবে এবং কোথা থেকে সংগ্রহ করবেন, সেসব বিষয়ে সাহায্য করবেন। সংশ্লিষ্ট অফিসে আবেদন জমা পড়ার ৩০ দিনের মধ্যে তা রাজ্যের কাছে পাঠাতে হবে।

Tags :
bengalMamata BanerjeePanchayat DepartmentService to Death's Kin.West Bengal State Government Employees.
Next Article