For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

সাংসদ পদে ইস্তফা দেওয়ার ইচ্ছেপ্রকাশ মিমির

03:58 PM Feb 15, 2024 IST | Sundeep
সাংসদ পদে ইস্তফা দেওয়ার ইচ্ছেপ্রকাশ মিমির
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: ভোটে আর লড়তে চান না যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় গিয়ে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সেই কথাই জানিয়ে এসেছেন তিনি। সাংসদপদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার কথা জানিয়েও তৃণমূল সুপ্রিমোর কাছে পদত্যাগপত্র পেশ করেছিলেন মিমি। যদিও তাঁর সেই ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেননি মমতা। জানিয়ে দিয়েছেন, ইস্তফা গ্রহণ করার এক্তিয়ার তাঁর নয়। লোকসভার অধ্যক্ষের। শুধু যে ভোটে লড়তে চান না তাই নয়, রাজনীতির পাটও চুকিয়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন আংশিক সময়ের রাজনীতিবিদ।

Advertisement

২০১৯ সালে যাদবপুর থেকে তৃণমূলের টিকিটে সাংসদ হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন টলি অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। যদিও গত কয়েক মাস ধরেই দলের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। গত সপ্তাহে আচমকাই দুই প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের রোগীকল্যাণ সমিতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে রাজ্য-রাজনীতিতে শোরগোল বাঁধিয়ে দেন তিনি। কেন তাঁর পদত্যাগ তা নিয়ে জোর জল্পনা চলার মাঝেই সংসদের স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্যপদ থেকেও ইস্তফা দেন অভিনেত্রী-রাজনীতিবিদ। তৃণমূলের অন্দরে গত কয়েক মাস ধরেই চর্চা চলছে, যাদবপুরে এবার আর টিকিট পাবেন না মিমি। কেননা সাংসদ হিসেবে তাঁর পারফরম্যান্স পাশ মার্কটুকু পেরোতে পারেনি।

Advertisement

এদিন দুপুর বেলা আচমকাই বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমোর কাছে হাজির হন যাদবপুরের সাংসদ। তখন অবশ্য বিধানসভার কক্ষে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাজেট নিয়ে বিতর্কে অংশ নিয়ে নিজের ঘরে ফিরে আসার পরেই মিমির সঙ্গে কথা বলেন। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে যাদবপুরের সাংসদ বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাংসদ পদ থেকে ইস্তফাপত্র তুলে দিয়েছি। মমতা দিদি এখনও সেই ইস্তফা গ্রহণ করেননি। দিদি ইস্তফা গ্রহণ করলে লোকসভার স্পিকারের কাছে গিয়ে ইস্তফাপত্র দিয়ে আসব।’

রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করে আংশিক সময়ের রাজনেত্রী বলেন, ‘রাজনীতি আমার জন্য নয়। এখন প্রতিদিন গালাগাল খেতে হচ্ছে। আমি কোনও দিন খারাপ কথা বলিনি। অথচ খারাপ কথা শুনতে হয়েছে। আমি গালাগাল খাওয়ার কাজ করিনি। করোনার সময় বাড়ি বাড়ি গিয়ে কাজ করেছি। দিদিকে (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) জানিয়ে দিয়েছি, রাজনীতিতে থাকতে চাই না। আর প্রার্থীও হতে চাই না।’

Advertisement
Tags :
Advertisement