For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

ফের পিছল দক্ষিণবঙ্গের পূর্বাভাস, সপ্তাহের শেষ ভাগে দক্ষিণবঙ্গের জেলাতে আগমন ঘটতে পারে বর্ষার

08:26 PM Jun 18, 2024 IST | Subrata Roy
ফের পিছল দক্ষিণবঙ্গের পূর্বাভাস  সপ্তাহের শেষ ভাগে দক্ষিণবঙ্গের জেলাতে আগমন ঘটতে পারে বর্ষার
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: বারবার পিছোচ্ছে দক্ষিণবঙ্গে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের বর্ষার পূর্বাভাসের সময়সূচী। পূর্ববর্তী দেওয়া নির্ঘন্ট অনুযায়ী বর্ষার পূর্বাভাস মেলেনি। বারবার পিছচ্ছে বর্ষার সময়সূচী। মঙ্গলবার আলিপুর আবহাওয়া দফতরের(Alipur Weather Office) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী তিন চার দিনের মধ্যে মৌসুমী বায়ু দক্ষিণ বঙ্গের জেলাতে প্রবেশ করবে। তবে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি হবার সম্ভাবনা খুব কম।মঙ্গলবার আলিপুর আবহাওয়া দফতরের আধিকারিক হবিবুর রহমান এই খবর জানান। তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গ প্রতি বর্ষণে ভাসলেও দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির আশায় চাতক পাখির মত আকাশ পানে চেয়ে রয়েছেন সকলে। দক্ষিণ পুড়ছে আর উত্তর ভাসছে।

Advertisement

গত ২৪ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গের(North Bengal) পাঁচটি জেলা দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, জলপাইগুড়িতে ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টি হয়েছে। আগামী কয়েক দিন উত্তরবঙ্গের এই বৃষ্টিপাত চলবে। গত ২৪ ঘন্টার কোচবিহারে মাথাভাঙাতে ২১৩ কিলোমিটার সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে ও কুমারগ্রাম ১৫০ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি জারি থাকবে। বিশেষ করে আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, কোচবিহারে ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টি চলবে।

Advertisement

দার্জিলিং ও কালিম্পং - এ ভারী বৃষ্টি চলবে। দক্ষিণবঙ্গের(South Bengal) জেলাগুলিতে হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা।কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে মেঘাচ্ছন্ন আকাশ হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা।আগামী তিন চার দিনের মধ্যে মৌসুমী বায়ু দক্ষিণ বঙ্গের জেলাতে প্রবেশ করবে।২৪ ঘন্টা পরে দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়বে। এই বৃষ্টি হবে প্রাক বর্ষার । তবে দক্ষিণবঙ্গে ভারি বৃষ্টিপাত এখনই নয়। এই বৃষ্টিপাতের ফলে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা সব জায়গাতেই কমবে। বর্তমানে যে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি রয়েছে, তার থেকে মুক্তি মিলবে।গত কয়েকদিন থেকে একটানা বৃষ্টি জলপাইগুড়িতে।

বৃষ্টির কারণে সাধারণ জনজীবন ব্যাহত হয়ে পড়ে। রাতভর ভারী বৃষ্টি। মঙ্গলবার সকাল থেকে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আজও NH31 জলঢাকা নদীতে হলুদ সর্তকতা এবং তিস্তার মেখলিগঞ্জ বাংলাদেশ পর্যন্ত হলুদ সতর্কতা রয়েছে। জলপাইগুড়ির তিস্তা জলঢাকা ডুডুয়া সহ জেলার বিভিন্ন নদীগুলো ফুটছে। স্বাভাবিকভাবে চিন্তার ভাঁজ নদী পাড়ের বাসিন্দাদের। জলপাইগুড়ি সেচ দপ্তর সূত্রে জানা যায় 1127.89 কিউমেক সকাল ৬ টায় জলপাইগুড়ি গজলডোবা তিস্তা ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমান জানা যায়।

Advertisement
Tags :
Advertisement