For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরে চালু হয়ে গেল চন্দননগর – ইচ্ছাপুর লঞ্চ সার্ভিস

হুগলি শিল্পাঞ্চলের সঙ্গে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের যোগাযোগে নয়া সংযোজন উত্তর ব্যারাকপুরের দেবীতলা ফেরিঘাট থেকে চন্দননগরগামী লঞ্চ সার্ভিস।
01:13 PM Mar 12, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরে চালু হয়ে গেল চন্দননগর – ইচ্ছাপুর লঞ্চ সার্ভিস
Courtesy - Facebook and Google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: উত্তর ২৪ পরগনা(North 24 Pargana) জেলা ও হুগলি জেলার(Hooghly District) মধ্যে দিয়ে বয়ে গিয়েছে গঙ্গা নদী। সেই নদীর দুই পাড়ে দুই জেলার দুটি জনবহুল শিল্পাঞ্চল এলাকা রয়েছে। গঙ্গার পশ্চিম পাড়ে রয়েছে হুগলি শিল্পাঞ্চল(Hooghly Industrial Area) এবং পূর্ব পাড়ে রয়েছে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চল(Barracpur Industrial Area)। এই দুই শিল্পাঞ্চলের সঙ্গে কলকাতার মূল যোগাযোগ মাধ্যম হিসাবে রেল যোগাযোগ রয়েছে। তবে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের সঙ্গে কলকাতার সরাসরি বাস পরিষেবার মাধ্যমে যোগাযোগ থাকলেও হুগলি শিল্পাঞ্চলের ক্ষেত্রে তা নেই। তাই হুগলি শিল্পাঞ্চলের অনেক মানুষই দ্রুত কলকাতা আসার জন্য গঙ্গা পার হয়ে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে এসে সেখান থেকে ট্রেন বা বাস ধরেন। এবার সেই যোগাযোগের ক্ষেত্রেই নতুন আরও একটি পথ খুলে গেল। এদিন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার হাবড়ায় প্রশাসনিক সভা করতে হাজির হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। তাঁর হাত ধরেই সেই সভামঞ্চ থেকেই উত্তর ব্যারাকপুরের দেবীতলা ফেরিঘাট থেকে চালু হয়ে গেল চন্দননগরগামী লঞ্চ সার্ভিস।

Advertisement

জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বেশ কিছুদিন আগে উদ্বোধন করেছিলেন দেবীতলা ঘাটের। কিন্তু কে ফেরি পরিষেবা পরিচালনা করবে, তা নিয়ে দ্বন্দ্ব থাকায় এতদিন তা শুরু করা যায়নি। দিন দশেক আগে রাজ্যের পরিবহণ ভবনে পরিবহণ মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী, পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম এক বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেন, ২টি পুরসভা ৩ থেকে ৫ বছর অন্তর এই পরিষেবা পরিচালনা করবে। এরপর মঙ্গলবার নবনির্মিত ওই ফেরিঘাট থেকে লঞ্চ পরিষেবা চালু হবে বলে উত্তর ব্যারাকপুর পুরসভার চেয়ারম্যান মলয় ঘোষ জানিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে তিনি এটাও জানান, টিকিটের মূল্য হবে ৯ টাকা। রাত ৯টা পর্যন্ত এই লঞ্চ সার্ভিস চালু থাকবে। এর ফলে চন্দননগরের সঙ্গে ইছাপুরের জলপথে যোগাযোগ আরও সুগম হল। শুরুতে রাজ্যের পরিবহণ দফতর এই ফেরি সার্ভিস চালাবে। এরপর চন্দননগর এবং উত্তর ব্যারাকপুর পুরসভা পর্যায়ক্রমে তা পরিচালনা করবে।  

Advertisement

Advertisement
Tags :
Advertisement