OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

‘আদালতের পবিত্রতা নষ্ট করছেন’ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির রোষানলে পদ্মশিবির

কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে তীব্র ভর্ৎসনার মুখে পড়ল গেরুয়া শিবিরের আইনজীবী সংগঠন। বিচারপতির ভাষায়, 'ন্যক্কারজনক ঘটনা'।
03:47 PM Mar 22, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলকাতা হাইকোর্টের(Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি(Chief Justice) টি এস শিবজ্ঞানমের(T. S. Sivagnanam) রোষানলে পড়ল গেরুয়া শিবিরের আইনজীবী সংগঠন(BJP Lawyer's Association)। এদিন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি তাঁদের বিরুদ্ধে আদালতের পবিত্রতা নষ্ট করার অভিযোগ এনে তীব্র ভর্ৎসনা করেছেন। তিনি সাফ জানিয়েছেন, ‘আপনারা যা করেছেন তা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক ঘটনা।’ আর তার পরেই তিনি সাফ জানান, ‘আপনারা আদালতের পবিত্রতা নষ্ট করছেন। গতকাল রেজিস্ট্রার জেনারেলের অফিসে সেই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। একদল আইনজীবী গিয়ে ওই দফতরের কর্মীদের হুমকি দিয়ে এসেছেন, কোর্ট রুমের ভিতরে তাঁদের মিটিং করতে দিতে হবে!’ কার্যত কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির মুখে তীব্র ভর্ৎসনা শুনে রীতিমত দিশাহারা হয়ে পড়েছেন গেরুয়া শিবিরের আইনজীবীরা। শুধু ভর্ৎসনা করেই থেমে যাননি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। তিনি নির্দেশ দেন, এবার থেকে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে কলকাতা হাই কোর্টের কোর্টরুম বন্ধ করে দেওয়া হবে।

এদিন অত্যন্ত ক্ষোভের সঙ্গে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি জানান,‘বুধবারও প্রায় ৪০ জন আইনজীবী কোর্টের মধ্যে জড়ো হয়েছিলেন। খবর পেয়েছি একটি রাজনৈতিক মিটিং হচ্ছিল। কিন্তু কোর্টের মধ্যে কেন? যে কোনও জায়গায় মিটিং করতে পারেন। এখানে আদালতের পবিত্রতা বজায় রাখুন! এই সব ঘটনা ক্ষমা করা যায় না। কী ভাবে কেউ কর্মীদের হুমকি দিতে পারে? যদি এখানেই কেউ নিরাপদ বোধ না করেন, তবে আর কোথায় যাবেন? ওই আইনজীবীদের দু'জন অ্যাসোসিয়েশনের সহকারী সম্পাদক ছিলেন। আমি দু'জনের নাম জানতে পেরেছি। আইনজীবী ফাল্গুনী বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজেশ সাহা। এ ছাড়া কারা কারা ছিলেন আজকে রাতের মধ্যে আমি সবার নাম চাই। প্রয়োজনে এই বিষয়টি বৃহত্তর বেঞ্চে পাঠাব।’ এর পাশপাশি তিনি কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবীদের উদ্দেশে বলেন, ‘রাজ্যের এজিকে বলে দয়া করে এ বিষয়ে কিছু করুন।’

Tags :
BJP Lawyer's Association.Calcutta High Courtchief justiceT. S. Sivagnanam
Next Article