OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

দেবতার নামে ভন্ডামি হাতেনাতে ধরল উত্তেজিত জনতা, চাঞ্চল্য বর্ধমানে

01:02 PM Jun 09, 2024 IST | Subrata Roy

নিজস্ব প্রতিনিধি,বর্ধমান: দেবতার নামে ভন্ডামির অভিযোগ। বড়সড় প্রতারণাচক্র হাতেনাতে ধরল শনিবার স্থানীয়রা। ঘটনা পূর্ব বর্ধমান জেলার শহর বর্ধমানের ৫নম্বর ইছলাবাদের কিরণ সংঘ এলাকার। অভিযোগ এলাকারই এক মহিলা তিনি কৃষ্ণ কালীর সাধক নামে পরিচিতি দিতেন। কৃষ্ণ কালীর(Krishna Kali) উপাসনার নামে বিভিন্ন উপায়ে বহু টাকা উপার্জন করতেন। বহুদূরান্ত থেকে আসতেন সাধারণ মানুষজন। তার নাকি আছে একটা ইউটিউব চ্যানেলও। অভিযুক্ত সাধিকার নাম মঙ্গলা কোৱা(Mongala Kora)। অভিযুক্ত সাধিকার ভন্ডামি অবশেষে সামনে আনলো স্থানীয় এলাকার মানুষজন। ভন্ডামি হাতেনাতে ধরতেই উত্তেজিত হয়ে জনতা মন্দির থেকে ছুড়ে ফেলে মন্দিরে থাকা দান সামগ্ৰী কাপড় গামছা সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র।

খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে বর্ধমান থানার(Bardhaman P.S.) পুলিশ। অভিযুক্তকে আটক করে বর্ধমান থানার পুলিশ।স্থানীয়দের অভিযোগ, যিনি নিজেকে কৃষ্ণ কালীর সাধিকা বলছেন, তিনি নিজে কোন একটি চিট ফান্ড(Cheat Fund) সংস্থার সাথে যুক্ত ছিলেন। পরে সেই সংস্থা থেকে তাড়িয়ে দিলে অভিযুক্ত মঙ্গলা কোৱা দেবতার নামে ভন্ডামি শুরু করেন। অভিযুক্ত মহিলার স্বামী একজন ফুচকা বিক্রেতা বলেও দাবি স্থানীয়দের। স্থানীয়দের আরো অভিযোগ, ওই মহিলা বলতেন শ্রী রামকৃষ্ণ নাকি মাকে পাননি, তিনি কৃষ্ণ কালীকে পেয়েছেন। প্রতারণা করে বহু মানুষকে প্রতারণা করে বহু জমি জায়গার মালিকও হয়েছেন অভিযুক্ত কালি সাধিকা।

অবশেষে ফাঁস হল কালী সাধিকার ভন্ড গিরি, অভিযুক্ত মঙ্গলা কোরার চিটিং কীর্তি।অন্যদিকে কৃষ্ণ কালী মা নামে পরিচিত সাধিকা মঙ্গলা কোরার বলেন, আমি কোনদিনই বলিনি যে আমি ঠাকুর পেয়েছি। এখানে কোন রকম টাকা পয়সা নেওয়া হয়না আমার কাছে প্রচুর ভক্ত আসেন তারা যা দেন তাতেই আমি খুশি। যারা ফল পেয়েছেন তারা এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত মাকে দিয়েছেন। মায়ের বিশ্বাসী ভক্তরা এখানে আসেন।

Tags :
East Bardhaman Fraud CaseEast Bardhaman Fraud Case Arrest One
Next Article