OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

বীরভূম-সহ ৪ জেলার জেলাশাসককে সরানোর নির্দেশ কমিশনের

রাজ্য প্রশাসনিক কৃত্যক বা WBCS থেকে পদোন্নতি পেয়ে IAS হয়ে জেলা শাসকের পদ পাওয়া ৪ আধিকারিককে সরিয়ে দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন।
11:40 AM Mar 21, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারের অপসারণের পরে আবারও বড় পদক্ষেপ করল জাতীয় নির্বাচন কমিশন(ECI)। এবার বাংলার(Bengal) ৪টি জেলার জেলা শাসকদের(4 District Magistrate) সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিল কমিশন। এই ৪টি জেলা হল – পূর্ব মেদিনীপুর(Purba Midnapur), ঝাড়গ্রাম(Jhargram), বীরভূম(Birbhum) ও পূর্ব বর্ধমান(Purba Burdwan)। যে ৪জন জেলা শাসকের ওপরে কমিশনের কোপ নেমে এসেছে এরা হলেন – পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জেলা শাসক তানভির আফজল, ঝাড়গ্রামের জেলা শাসক সুনীল অগ্রওয়াল, বীরভূমের জেলা শাসক পূর্ণেন্দু কুমার মাজি এবং পূর্ব বর্ধমানের জেলা শাসক বিধানচন্দ্র রায়। কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, ওই ৪ জেলার জেলাশাসকেরা কেউই কেন্দ্রীয় প্রশাসনিক কৃত্যক বা IAS Cadre’র অফিসার নন। তাঁরা ৪জনই রাজ্য প্রশাসনিক কৃত্যক বা WBCS থেকে পদোন্নতি পেয়ে IAS হয়েছেন। তাই তাঁদের জেলাশাসক পদ থেকে সরানো হল।

৪ জেলা শাসকের এই বদলি নিয়ে এখনই কোনও বড় পদক্ষেপের পথে হাঁটা দিচ্ছে না নবান্ন। তবে প্রশ্ন উঠেছে, কেউ যদি রাজ্য প্রশাসনিক কৃত্যক বা WBCS থেকে পদোন্নতি পেয়ে IAS হন তাহলে কী তিনি জেলায় নির্বাচন পরিচালনা করার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না? এই প্রশ্নের মীমাংসা কোথায় বা কী ভাবে হবে তা অবশ্য জানা যাচ্ছে না। সাধারণত, লোকসভা এবং বিধানসভা নির্বাচনের পরে সারা দেশে বা নির্দিষ্ট কোনও রাজ্যে জাতীয় নির্বাচন কমিশনই প্রশাসনের চূড়ান্ত নিয়ন্ত্রক হয়ে ওঠে। সেই সময় তাঁরা যে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যে কোনও আধিকারিকের বিপক্ষে। সেই সিদ্ধান্তকে আদালতেও চ্যালেঞ্জ জানানো যায় না। তাই এবারে কমিশনের সিদ্ধান্ত কে চ্যালেঞ্জ করে কেউ আদালতের পা মাড়াবেন না। কিন্তু যে প্রশ্ন উঠে গেল তা নিয়ে চর্চা অবশ্য হবে। যদিও শুধু যে বাংলার ক্ষেত্রেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে তা নয়। বাংলার পাশাপাশি গুজরাত, পঞ্জাব ও ওড়িশার ক্ষেত্রেই এই ধরনের নির্দেশ জারি হয়েছে।

Tags :
4 District MagistratebengalBirbhumEciJhargramPurba BurdwanPurba Midnapur
Next Article