For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

‘আমি গর্বিত, কখনও ধনেখালি, কখনও নদিয়ার শাড়ি পরি’

বঙ্গ বিজেপির সভাপতির নাম না নিয়েই তা৬র প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী নিজে। ফাঁস করলেন তাঁর শাড়ি রহস্য। গর্বিত নদিয়ার তাঁতশিল্পীরা।
04:38 PM Feb 01, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
‘আমি গর্বিত  কখনও ধনেখালি  কখনও নদিয়ার শাড়ি পরি’
Courtesy - Facebook
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: বঙ্গ বিজেপির(Bengal BJP) সভাপতি কটাক্ষের সুরে যে প্রশ্ন তুলেছিলেন নদিয়ার(Nadia) মাটি থেকে তার উত্তর দিয়ে দিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। সুকান্ত মজুমদারের(Sukanta Majumdar) প্রশ্ন ছিল, ‘মুখ্যমন্ত্রী যে শাড়ি পরেন, তার টাকা কোথা থেকে আসে? কোন ‘ব্র্যান্ডে’র শাড়ি পরেন, ডিজাইনার কে?’ সেই প্রশ্নের উত্তর এদিন দিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। জানালেন, ‘আমি গর্বিত নদিয়ার তাঁতশিল্পীদের জন্য। আমি যত শাড়ি পরি সব নদিয়ার। আমি নিজের হাতে এঁকে ডিজাইন করে দিই, ছবি এঁকে দিই। তাঁতিরা আমাকে শাড়িগুলো(Saree) বুনে দেয়। কখনও ধনেখালি, কখনও নদিয়ার শাড়ি পরি। এর কোনও তুলনাই নেই। বেশিরভাগ সময়েই মুখ্যমন্ত্রীকে নীল পাড়ের সাদা সুতির শাড়িতে দেখা যায়। সেটা বিদেশ সফর হোক, নবান্ন, তাঁর কার্যালয়, প্রশাসনিক সভা, জেলা সফর কিংবা কালীঘাটের বাড়ির অন্দরমহলেও। মাঝেমধ্যে সে শাড়ির পাড়ের রঙে বদল আসে বটে, কিন্তু সাদা অপরিবর্তিত। এদিন সেই শাড়ি রহস্য নিজেই ফাঁস করে দিলেন দিদিমণি।

Advertisement

এদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার নদিয়া জেলার শান্তিপুরে(Shantipur) ছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা। সেই সভা থেকেই তিনি শান্তিপুর, ফুলিয়ার তাঁতশিল্প নিয়ে মুখ খুলেছেন। কার্যত প্রশসংসাই করেছেন সেখানকার শাড়ি শিল্পের। এদিন তিনি জানান, ‘আমি ক্ষমতায় এসে দেখলাম, মাত্র ৬ জন মসলিন তাঁতি বেঁচে রয়েছেন। সেই ৬ জনকে আমরা ৬০ জনের ট্রেনিং দিলাম। তারপর মসলিন তীর্থ তৈরি করলাম। আর এখন সেই মসলিন তীর্থ আপনাদের সবার নাম কেড়েছে। আমি গর্বিত তাঁতশিল্পীদের জন্য। আমি ডিএমকে বলবো, যারা হাতে মূর্তি তৈরি করেন, হাতের কাজ করেন, যারা সিল্ক তৈরি করেন, তাঁত, ডোকরা বানান, অন্তত সবাইকে উৎপাদনের সব সামগ্রী বিশ্ব বাংলা, বাংলার শাড়ি, তন্তুজ, মঞ্জসায় জায়গা করে দিন। কৃষ্ণনগর ও রানাঘাটে দুটি বাজার তৈরি করুন। সেখানে তাঁতিদের জায়গা দিন।’

Advertisement

Advertisement
Tags :
Advertisement