OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

মার্চে হাওড়া শহরে পানীয় জলের ঘাটতি মারাত্মক আকার নিতে পারে

মার্চ মাসের মাঝামাঝি নাগাদ হাওড়া শহরে পানীয় জলের সঙ্কট সর্বোচ্চ আকার নিতে পারে। অন্তত ১০ দিন পানীয় জলের Crisis Period চলতে পারে।
05:33 PM Feb 26, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: পানীয় জলের সঙ্কটের(Drinking Water Crisis) মুখে দাঁড়িয়ে হাওড়া শহর(Howrah City)। আশঙ্কা মার্চ মাসের মাঝামাঝি নাগাদ শহরে পানীয় জলের ঘাটতি চরমে উঠতে পারে। বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে এমনই আশঙ্কা করছেন হাওড়া পুরনিগমের(HMC) জল সরবরাহ বিভাগের কর্তারা। কারণ গঙ্গার(Ganges) জলস্তরের উচ্চতা কমে যাওয়া। এই কারণে এখনই প্রয়োজনের তুলনায় অন্তত ৪০ শতাংশ কম জল উত্তোলন হচ্ছে। ফলে মার্চের অন্তত ১০ দিন পানীয় জলের Crisis Period চলতে পারে হাওড়া শহরজুড়ে। এমনিতেই ভারত-বাংলাদেশ গঙ্গা জলবন্টন চুক্তির জন্য প্রতিবছর শীতকাকে শুখা মরশুমে এপার বাংলার গঙ্গা তীরবর্তী শহরগুলিতে পানীয় জলের সঙ্কট দেখা দেয়। হাওড়াতেও এই সময় পানীয় জলের অভাব থাকে। কিন্তু এবার সেই ছবি আরও সঙ্কটময় হয়ে উঠতে পারে বলেই মনে করছেন হাওড়া পুরনিগমের আধিকারিকেরা।  

হাওড়া পুরনিগম সূত্রে জানা গিয়েছে, এখন প্রতিদিনের প্রয়োজনের তুলনায় যে পরিমাণ জল নদী থেকে তোলা যাচ্ছে তা প্রয়োজনের তুলনায় অনেকটাই কম। গঙ্গার জলস্তর মাঝেমধ্যে এতটাই নেমে যাচ্ছে যে ইনটেক জেটিতে পাইপের মুখ বেরিয়ে আসছে। সেই সময় চাইলেও জল তোলা সম্ভব হচ্ছে না। তাতেই অন্তত ৪০ শতাংশ ঘাটতি হচ্ছে প্রতিদিনের জলের জোগানে। তাতে পরিস্রুত জলের সরবরাহ যেমন কমছে, তেমনই অনেক জায়গায় জলের ফ্লো কমে আসছে। এখন নিত্যদিন হাওড়া পুরনিগম এলাকার ৫০টি ওয়ার্ডে প্রতিদিন ৮০ মিলিয়ন গ্যালন জল পরিশোধনের পরিকাঠামো রয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী সরবরাহ এবং উদ্বৃত্ত জল রিজার্ভারে স্টোর হওয়ার কথা। কিন্তু সংরক্ষণ তো দূর অস্ত, পরিশোধিত জলের পরিমাণ কমে ৪৫ এমজিডি হয়ে গিয়েছে। গরমের আগেই যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে মার্চ মাসে সঙ্কট যে আরও বাড়বে, সেটা বলাই বাহুল্য। মার্চ মাসের ৬ তারিখ থেকে ১৬ তারিখ পর্যন্ত ঘাটতি সর্বোচ্চ হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

Tags :
Crisis Period.Drinking Water CrisisgangesHMCHowrah City
Next Article