For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

গাজায় জল বিতরণী পয়েন্টে ইজরায়েলি হামলায় নিহত শিশু সহ ৪

05:16 PM Jun 29, 2024 IST | Reshmi Khatun
গাজায় জল বিতরণী পয়েন্টে ইজরায়েলি হামলায় নিহত শিশু সহ ৪
courtesy google
Advertisement

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইজরায়েলি বাহিনীর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। অবরুদ্ধ এই উপত্যকার কোনো স্থানই এখন নিরাপদ নয়। প্রায় সর্বত্রই আগ্রাসন চালিয়ে নিরীহ নারী, পুরুষ এবং শিশুদের হত্যা করছে ইজরায়েলি বাহিনী। আবারও ইজরায়েলি বাহিনী গাজা শহরের একটি জল বিতরণ পয়েন্ট লক্ষ্য করে, হামলা চালিয়েছে।আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, এই হামলায় একটি শিশু সহ আল-গাজি পরিবারের চার সদস্য নিহত হয়েছে।

Advertisement

এই নিয়ে জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক জানিয়েছেন যে, গাজা শহরের শুজাইয়ার আশেপাশে ইজরায়েলের নতুন স্থল আক্রমণ কমপক্ষে ৬০,০০০ বাসিন্দা বাস্তুচ্যুত হয়েছে। দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকায় ইজরায়েলের সামরিক অভিযানের ফলে ৫০০০ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং বহু মানুষ আহত হয়েছে।

Advertisement

টানা আট মাস পার হতে চলল। এখনও গাজায় হামলা বন্ধ করে নি ইজরায়েল। ইজরায়েলি হামলায় শিশু মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পঙ্গুত্বের সংখ্যা বেড়েছে ব্যাপকভাবে। জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইজরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিদিন গড়ে ১০টি শিশু একটা অথবা দুটো পা হারিয়ে পঙ্গু হচ্ছে। তাঁদের ভবিষৎ খুব অন্ধকার।

জাতিসংঘের ত্রাণ বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, গাজা ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। ইজরায়েলি বাহিনীর ভয়াবহ আগ্রাসনে ত্রাণবাহী কোনো ট্রাকও সেখানে প্রবেশ করতে পারছে না। ট্রাকে করে খাবার এবং বিশুদ্ধ জল নিয়ে আসতে দেওয়া হচ্ছে না। এদিকে গাজায় শিশুরা অপুষ্টি এবং জলশূন্যতায় মারা যাচ্ছে। বেঁচে থাকার জন্য শেষ সম্বল জলটুকুও পাচ্ছে না তাঁরা।বারবার হামলা চালাচ্ছে ইজরায়েল। আর তাতেই গাজাবাসীর কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছেছে না। তীব্র খিদের জ্বালায় ছটফট করছে গাজার নিরীহ শিশুরা। শুধু শিশু নয় নারী, পুরুষ এবং বয়স্ক লোকজনদেরও অনাহারে থাকতে হচ্ছে।

Advertisement
Tags :
Advertisement