For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

তহবিল সংগ্রহের জন্য ৫০০ কোটি টাকার Bond ছাড়ছে KMC

শহরের নিকাশি ব্যবস্থাকে ঢেকে সাজাবার জন্য কলকাতা পুরনিগম মাটির নীচে সুড়ঙ্গ পথ বা Tunnel তৈরি করতে চাইছে। সেই কারণেই বন্ড ছাড়তে চাইছে তাঁরা।
02:57 PM Nov 21, 2023 IST | Koushik Dey Sarkar
তহবিল সংগ্রহের জন্য ৫০০ কোটি টাকার bond ছাড়ছে kmc
Courtesy - Google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: বর্ষা এলেই প্রতি বছর জল জমে কলকাতায়(Kolkata)। বিভিন্ন রাস্তায় জল জমে থাকে দিনের পর দিন। ভারী বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। এক হাঁটু জল পেরিয়ে যাতায়াত করতে হয়। গাড়ি চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। বহু মানুষ সমস্যায় পড়ে যান। কলকাতার নিকাশি ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য বার বারই চেষ্টা করেছে কলকাতা পুরনিগম বা KMC। বৃষ্টিতে বা জোয়ারে উঠে আসা জল নামানোর জন্য এবং শহরের নিকাশি ব্যবস্থাকে(Drainage System)  ঢেকে সাজাবার জন্য কলকাতা পুরনিগম মাটির নীচে সুড়ঙ্গ পথ বা Tunnel তৈরি করতে চাইছে। সেই প্রকল্পের জন্য বেশ বড় অঙ্কের অর্থের প্রয়োজন। সেই লক্ষ্যেই এবার বাজারে ৫০০ কোটি টাকার Bond ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফিরহাদ হাকিমের(Firhad Hakim) নেতৃত্বাধীন কলকাতা পুরনিগম কর্তৃপক্ষ।

Advertisement

জানা গিয়েছে, শহরের বুকে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ, এ জে সি বোস রোড, আশুতোষ মুখার্জি রোড, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় রোড, আলিপুর রোড, গড়িয়াহাট রোড সহ মোট ৩৪টি রাস্তার নীচে Tunnel তৈরি করতে চাইছে কলকাতা পুরনিগম। বিশেষজ্ঞদের মতে, কলকাতার নিকাশি ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য একটা স্থায়ী সমাধান করা দরকার। সেই পরিকল্পনাটা বাস্তবায়িত করার লক্ষ্যেই এই Tunnel নির্মাণ করতে চাইছে KMC। আর সেই জন্যই বাজারে ৫০০ কোটি টাকার আর্থিক Bond ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

Advertisement

তবে এর জন্য রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্র সরকার উভয়ের সায় প্রয়োজন। যদিও পুর আধিকারিকেরা মনে করছেন সেই সায় পাওয়া খুব একটা অসুবিধা হবে না। কেননা KMC আগেও এই ধরনের বন্ড বাজারে ছেড়ে টাকা তুলে তা সময়মতো সুদ সহ মিটিয়েও দিয়েছে। শেষবার ২০০২ সালে বন্ড ছেড়ে ৫০ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হয়েছিল। সেই ঋণ শোধও করা হয়েছে। তাই এবারে আশা করা যাচ্ছে বন্ড নিয়ে কেন্দ্র বা রাজ্যের বিরোধিতার মুখে পড়তে হবে না।

Advertisement
Tags :
Advertisement