OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

বেঙ্গালুরু ক্যাফে বিস্ফোরণকাণ্ডের গ্রেফতার ২ বঙ্গে, কুণাল বাণে বিদ্ধ অধিকারীরা

তৃণমূলের নেতা কুণাল ঘোষ তাঁর ট্যুইট বাণে বিদ্ধ করেছেন অধিকারী পরিবারকে। নেপথ্যে বেঙ্গালুরুর বিস্ফোরণের ঘটনায় কাঁথি থেকে ২জনের গ্রেফতারি।
12:16 PM Apr 12, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Twitter and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: চলতি বছরের মার্চের শুরুতেই দক্ষিণ ভারতের হাইটেক সিটি বেঙ্গালুরুর এক রেস্তরাঁয় ভয়াবহ বোমা বিস্ফোরণের(Bengaluru Cafe Blast) ঘটনা ঘটে। কুণ্ডলাহল্লিতে রামেশ্বরম নামের রেস্তরাঁতে এই বিস্ফোরণের ঘটনায় ১০ জন আহত হন। সেই বিস্ফোরণকাণ্ডের ঘটনায় তদন্তে নেমেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা NIA। ঘটনায় জড়িত মূল অভিযুক্ত মুজ়াম্মিল শরিফকে ঘটনার ২৭ দিন পর পুলিশ গ্রেফতার করলেও আরও দুই অভিযুক্তের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। সেই ২জনের সন্ধানে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এবং পশ্চিমবঙ্গ(West Bengal), তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক ও কেরালার পুলিশ একসঙ্গে যৌথভাবে অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। সেই সূত্রেই এদিন পূর্ব মেদিনীপুর(Purba Midnapur) জেলার কাঁথি(Contai) থেকে সেই ২জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে NIA। তাঁদের সেই কাজে সাহায্য করেছে রাজ্য পুলিশ প্রশাসনও(West Bengal State Police)। এদিন একটি বিবৃতিতে সেই সাহায্যের কথা স্বীকারও করেছে NIA। আর তারপরে পরেই তৃণমূলের নেতা কুণাল ঘোষ(Kunal Ghosh) তাঁর ট্যুইট বাণে বিদ্ধ করেছেন অধিকারী পরিবারকে।  

জানা গিয়েছে, বিস্ফোরণের ঘটনার পরে দুই সন্দেহভাজন মুসাভির হুসেন শাজ়িব এবং আবদুল মাঠিন আহমেদ এ রাজ্যে চলে আসে। পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথি এলাকায় দুইজনে মাথিন ও হুসেন নামে আত্মগোপন করেছিল। NIA তাঁদের তদন্তে জানতে পারে, বিস্ফোরণ ঘটনার ছক কষেছিল আবদুল। বিস্ফোরক সরবরাহ করেছিল শাজ়িব। আর ক্যাফেতে ঢুকে বিস্ফোরক বোঝাই ব্যাগ রেখে এসেছিল শরিফ। বিস্ফোরক বোঝাই ব্যাগের সঙ্গে টাইমার সেট করা ছিল। এক ঘণ্টা পর হয় বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য আইইডি ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু সেই বিস্ফোরকের মাত্রা খুব বেশি না থাকায় অভিঘাত তেমন জোরালো হয়নি। এই ৩জনেরই আইসিস যোগ থাকতে পারে বলেও সন্দেহ তদন্তকারীদের। এহেন দুজনে কাঁথি চত্বরে গা ঢাকা থাকা নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়েছে। এদিন ভোরে রাজ্য পুলিশের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় শাজিব আর আবদুলকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় NIA। পরে বিবৃতি দিয়ে রাজ্য পুলিশের সহযোগিতার কথা স্বীকারও করে NIA। এদিনই ধৃত দুজনকেই ট্রানজিট রিম্যান্ডে বেঙ্গালুরু নিয়ে যেতে চাইছেন তদন্তকারীরা।

এদিকে এই ঘটনার পরে পরেই বিস্ফোরক ট্যুইট করেছেন কুণাল ঘোষ। তিনি লিখেছেন, ‘NIA কেও মানতে হল রাজ্য পুলিশের সক্রিয় সহযোগিতার কথা। বেঙ্গালুরু বিস্ফোরণে জড়িত বলে যে গ্রেফতার তারা করেছে, তাতে তাদের প্রেস রিলিজেও রাজ্য পুলিশের সহযোগিতার উল্লেখ। আর কোথা থেকে ধরেছে? কাঁথি। সবাই জানে সেখানে কোন পরিবার দুষ্কৃতীদের আনে, আশ্রয় দেয়। এসবে তাদের ভূমিকার তদন্ত হোক। বাংলার পুলিশ দেশবিরোধী অশুভ শক্তিকে দমন করতে অবিচল এবং অন্য এজেন্সিকে সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত, আবার প্রমাণিত। তাছাড়া মনে রাখুন, এই মামলায় একজন বিজেপি কর্মীও গ্রেফতার হয়েছিল।’ ওয়াকিবহাল মহলের দাবি, এখানে কুণাল কাঁথির যে পরিবারের কথা তা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীদের পরিবার।

Tags :
Bengaluru Cafe BlastContai.Kunal GhoshNIAPurba Midnapurwest bengalWest Bengal State Police
Next Article