OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

‘দিদিকে’ ভালোবেসে বিনা পারিশ্রমিকে দেওয়াল লিখনে ব্যস্ত অশীতিপর বোস দা

06:45 PM Mar 29, 2024 IST | Srijita Mallick

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ  শরীরে পড়েছে বাধক্যের চাপ।  তবুও রং তুলি হাতে নিলেই একটুও হাত না কাঁপে   বছর ৮১ –এর হুগলির পান্ডুয়া বাসিন্দা  দেবাশীষ বসুর। বর্তমানে তিনি সকাল থেকেই পান্ডুয়া এলাকায় করে যাচ্ছে দেওয়াল লিখনের কাজ ।  তবে এই কাজ করার জন্য তিনি কোন টাকা নেন না। তৃণমূল দল এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভালবেসেই এই কাজ করে যাচ্ছেন দেবাশীষ বসু। তাঁকে এলাকার সবাই বোস দা বলেই ডাকে।

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে হুগলী কেন্দ্রে দাঁড়িয়েছে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। বর্তমানে তাঁর নামেই হুগলী জুড়ে চলছে দেওয়াল লিখন।  এলাকার কয়েকশো দেওয়াল লেখা এখন  বোস দার দায়িত্ব পড়েছে। তাই সকাল থেকেই তিনি বেড়িয়ে পড়েন দেওয়াল লিখন করতে।  দেবাশীষ বসু জানিয়েছেন,’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হলেন আমার অনুপ্রেরণা। তাঁকে দেখেই আমি তৃণমূলে যোগদান করেছি। ১৯৯৩ সালে ২১ জুলাই রাইটার্স ফিল্ডিং অভিযানের সময় তৃণমূল নেত্রী যখন আহত হয়েছিলেন সেইসময় ১৩ দিন ধরে খাওয়া-দাওয়া করিনি।‘ স্থানীয় কর্মীরা জানিয়েছেন, ভোট এলেই বোস দাই হল আমাদের ভরসা।

উল্লেখ্য,  ১৯৬১ সালে ম্যাট্রিক পাস বোস দা। এরপরেই তিনি  হাওড়ায় আইটিআই ভর্তি হয়ে সেখান থেকে প্রেন্টার ডেকোরেটরের ট্রেনিং নেন।  প্রথমে মাইল ফলকে লিখলেন।  পরে তিনি হোডিং লেখা শুরু করেন। জানা গিয়েছে, তাঁর পরিবার ছিল কংগ্রেস। তবে  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেদিন কংগ্রেস ছাড়ে  তৃণমূলে যোগ দেন সেদিন থেকেই দলের একনিষ্ঠ কর্মী হলেন দেবাশীষ বসু ওরফে বোস দা।

Tags :
2024 Lok Sabha electionHooghlyPandua
Next Article