OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

১৬০০ কোটি টাকার বিদ্যুৎ বিল বকেয়া, সুদ ও জরিমানা মকুবের অনুরোধ

নবান্ন সূত্রের খবর, রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি সংস্থা মিলিয়ে প্রায় ১৬০০ কোটি টাকার বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে। এর সঙ্গে সুদ ও জরিমানাও চাপছে।
09:59 AM Jun 26, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: শুনলে আপনার পিলে চমকে গেলেও যেতে পারে। একটুও বাড়িয়ে বলছি না, বিশ্বাস করুন। আমার আপনার বাড়ির বিদ্যুতের বিল(Electric Bill) কয়েক মাস বকেয়া থাকলেই CESC বা রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টন পর্ষদের(WBSEDCL) লোকেরা এসে বিদ্যুতের সংযোগই কেটে দিয়ে চলে যাবে। সঙ্গে চাপবে জরিমানা। না দিলে তার ওপর আবার চাপবে সুদ। এই যখন অবস্থা তখন রাজ্যের সরকারি বিদ্যুৎ বিলের বকেয়ার(Arrear) বহর শুনলে আপনার নির্ঘাৎ হিংসা হবে। নবান্ন(Nabanna) সূত্রের খবর, রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি সংস্থা মিলিয়ে প্রায় ১৬০০ কোটি টাকার বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে। এর সঙ্গে সুদ ও জরিমানাও চাপছে।

জানা গিয়েছে রাজ্যের যে সব দফতরের বিল বকেয়া আছে তাদের মধ্যে সবার ওপরে রয়েছে জলসম্পদ উন্নয়ন দফতর। তাদের বকেয়ার পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকা। নগরোন্নয়ন দফতরের বকেয়ার পরিমাণ প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা। পঞ্চায়েত দফতরের বকেয়ার পরিমাণ প্রায় ৩২০ কোটি। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের বকেয়া প্রায় ১১০ কোটি টাকা। পূর্ত দফতরের বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণ প্রায় ১২০ কোটি টাকা। এই বোঝার সঙ্গে সুদ ও জরিমানা চাপলে তা যে কোথায় যেতে পারে সেটা আন্দাজ করেই এখন এই দফতরগুলি বিদ্যুৎ দফতরের কাছে চিঠি দিচ্ছে যাতে সুদ ও জরিমানায় ছাড় দেওয়া হয়। খুব ভাল হয় যদি ওই সুদ ও জরিমানা মুকুব করে দেওয়া হয়।

সরকারি অফিসে বিদ্যুৎ অপচয় ঠেকাতে একদিন আগেই কড়া বার্তা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরই বিদ্যুৎ অপচয় রোধে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে রাজ্যের সরকারি দফতরগুলি। শুধু তাই নয়, রাজ্যের সব দফতর থেকে আলাদা করে অ্যাডভাইসারি পাঠানো হচ্ছে অফিসারদের কাছে। কার কত টাকা বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রয়েছে তার সঠিক হিসেব পাঠাতে বলা হয়েছে। কয়েক বছর আগে পর্যন্ত অধিকাংশ সরকারি দফতরের বিদ্যুৎ বিল মেটাতো রাজ্যের পূর্ত দফতর। কিন্তু পরে নিজেদের ঘাড় থেকে বোঝা কমানোর জন্য সম্প্রতি তারা সেই দায়িত্বভার হস্তান্তর করেছে সংশ্লিষ্ট জেলা কর্তৃপক্ষের হাতে।

Tags :
Arrear.CESCElectric BillNabannawbsedcl
Next Article