OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

রেস্তরাঁ মোছার কাজ থেকে তিনটি বিল্ডিংয়ের মালিক, সুনীলের বাবার কঠিন জীবনযুদ্ধ

যেখানে তিনি বলেন, কীভাবে তার বাবা ম্যাঙ্গালোর থেকে মুম্বাই এসেছিলেন এবং ৯ বছর বয়সে একটি দক্ষিণ ভারতীয় রেস্তোরাঁয় ওয়েটার হিসাবে কাজ করেছিলেন। আর সেখানেই কীবাবে একাধিক ভবনের মালিক হলেন
05:13 PM Jun 18, 2024 IST | Susmita

নিজস্ব প্রতিনিধি: বাবার যোগ্য পুত্র বলিউড অভিনেতা সুনীল শেট্টি। এককালে যিনি বিলাসবহুল রেস্তরাঁর টেবিল মুছতেন, তিনিই পরবর্তীতে তিন তিনটে বিল্ডিংয়ের মালিক হন। হ্যাঁ, অভিনেতা বাবার থেকেই জীবনযুদ্ধে জেতার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। হ্যাঁ, সম্প্রতি বাবার জীবনযুদ্ধের কাহিনী একটি সাক্ষাৎকারে জানালেন সুনীল শেট্টি। সুনীল শেট্টির মাত্র ৯ বছর বয়সেই ম্যাঙ্গালোর থেকে মুম্বাই এসেছিলেন এবং সেখানে একটি দক্ষিণ ভারতীয় রেস্তোরাঁয় ওয়েটার হিসাবে কাজ করতে শুরু করেন। আর তা করেই মুম্বইয়ের মতো বিলাসবহুল শহরে তিন টি বিল্ডিংয়ের মালিক হন সুনীল শেট্টির বাবা। বর্তমানে যেগুলি রক্ষণাবেক্ষণ করছেন অভিনেতা। প্রবীণ অভিনেতা সুনীল শেট্টি। বর্তমানে তাঁকে খুব একটা ছবি করতে না দেখা গেলেও সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি খুবই সক্রিয় থাকেন।

ভক্তদের সঙ্গে নিজের জীবনের নানা রকমের আপডেট ভাগ করে নেন। বলিউডের ' আন্না ' নামে পরিচিত তিনি। তিনি মুম্বইতে একটি খাবার অ্যাপের ব্যবসাও শুরু করেছেন। সম্প্রতি জনপ্রিয় কমেডিয়ান জুটি হর্ষ লম্বাচিয়া ও ভারতী সিং-এর সঙ্গে একটি চ্যাট শোতে তাঁর বাবার জীবনযুদ্ধের বিষয়ে নানা কথোপকথন সারলেন। যেখানে তিনি বলেন, কীভাবে তার বাবা ম্যাঙ্গালোর থেকে মুম্বাই এসেছিলেন এবং ৯ বছর বয়সে একটি দক্ষিণ ভারতীয় রেস্তোরাঁয় ওয়েটার হিসাবে কাজ করেছিলেন। আর সেখানেই কীবাবে একাধিক ভবনের মালিক হলেন।

সুনীল বলেন, “আমার বাবা ছোটবেলায় পালিয়ে মুম্বাই এসেছিলেন। তাঁর বাবা ছিল না, তিন বোনের দায়িত্ব নেওয়ার জন্যে মুম্বই চলে আসেন। এরপর তিনি নয় বছর বয়সে একটি দক্ষিণ ভারতীয় রেস্তোরাঁয় কাজ শুরু করেন। তার প্রথম কাজ ছিল টেবিল পরিষ্কার করা। সে এত ছোট ছিল যে, তাকে টেবিলের চারদিকে চক্কর দিয়ে টেবিল পরিষ্কার করতে হত। ভাতের বস্তায় ঘুমাতেন। এরপর তাঁর বস তিনটি বিল্ডিং কিনেছিলেন, এবং বাবা বড় হলে তাকে সেগুলি পরিচালনা করতে বলা হয়। এরপর তাঁর বস অবসরে গেলে আমার বাবা তিনটি বিল্ডিংই কিনে নেন। আমার কাছে এখনও তিনটি ভবন আছে। আর সেখান থেকেই আমাদের যাত্রা শুরু হয়।”

সুনীলকে শেষবার ডান্স রিয়েলিটি শো 'ডান্স দিওয়ানে 4' - এর বিচারক হিসেবে দেখা গিয়েছিল। তাকে বিবেক ওবেরয়, সোনালি কুলকার্নি, এবং সমীক্ষা ভাটনগর অভিনীত সমিত কাক্কাড পরিচালিত 'ধারাভি ব্যাঙ্ক'-এও দেখা গিয়েছিল। এছাড়াও তাকে 'হান্টার টুতেগা নাহি তোদেগা'-তেও দেখা গেছে, যেখানে তিনি এশা দেওল, বরখা বিষ্ট, করণভীর শর্মা এবং রাহুল দেব সহ একজন প্রতিভাবান কাস্টের সঙ্গে তিনি একজন পুলিশের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। তবে সুনীল শেট্টি 'ওয়েলকাম টু দ্য জঙ্গল' দিয়ে রূপালী পর্দায় ফিরে আসার জন্য প্রস্তুত। ছবিটি আগামী ২০ ডিসেম্বর, প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে। এছাড়াও তিনি লায়ন্সগেটের আসন্ন অ্যাকশন থ্রিলারে পূজা ভাটের সঙ্গে পুনরায় একত্রিত হবেন। তারা এর আগে ১৯৯৭ সালে জেপি দত্তের চলচ্চিত্র সীমান্তে অভিনয় করেছিলেন।

Tags :
SUNIEL SHETTY
Next Article