OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

একের পর এক মন্ত্রী পিছিয়ে নিজ নিজ এলাকাতেই, ভাবাচ্ছে তৃণমূলকে

রাজ্যের শাসক দলের একাধিক মন্ত্রী নিজ নিজ এলাকায় পিছিয়ে পড়েছেন। দলকে তাঁরা লিড দিতে পারেননি এই নির্বাচনে। পিছিয়ে পড়েছে তৃণমূল।
10:25 AM Jun 06, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: ভোট মিটতেই রাজ্যের প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্র ধরে ধরে ফলাফলের ময়নাতদন্ত করতে বসেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস(TMC)। আর তাতেই দেখা যাচ্ছে, রাজ্যের একের পর এক মন্ত্রী নিজ নিজ বিধানসভা কেন্দ্রে হোক কী শহরে বা ওয়ার্ডে পিছিয়ে পড়েছেন বিরোধীদের থেকে। অর্থাৎ ওই সব এলাকায় তৃণমূল কম ভোট পেয়েছে বিরোধীদের থেকে। কেন এই ঘটনা ঘটল সেটাই এখন ভাবাচ্ছে জোড়াফুল শিবিরকে। তবে বিষয়টি নিয়ে সেভাবে উদ্বিগ্ন নয় তৃণমূল। কেননা ২০১৯ সালের ভোটেও দেখা গিয়েছিল, রাজ্যের শাসক দলের একাধিক মন্ত্রী ও বিধায়কেরা নিজ নিজ এলাকায় পিছিয়ে পড়েছেন। পরে একুশের ভোটেই কিন্তু তাঁরা ফের সেই সব এলাকায় লিড তুলেছেন বা জিতে এসেছেন। তবে একদম হাত গুটিয়ে থাকার পথেও হাঁটা দিচ্ছে না তৃণমূল। বরঞ্চ ২৬’র ভোটের কথা মাথায় রেখেই এখন থেকেই খামতি পূরণের পথে হাঁটছে জোড়াফুল।

কোন কোন মন্ত্রীর এলাকায় পিছিয়ে পড়েছে তৃণমূল? জানা গিয়েছে, মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী বিধায়ক তাজমুল হোসেন রাজ্যের ক্ষুদ্র, মাঝারি উদ্যোগ ও বস্ত্র এবং সংখ্যালঘু বিষয়ক ও মাদ্রাসা শিক্ষা দফতরের প্রতিমন্ত্রী। তাঁর এলাকায় পিছিয়ে গিয়েছে তৃণমূল। এই জেলারই মোথাবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের জয়ী বিধায়ক সাবিনা ইয়াসমিন(Sabina Yasmin) সেচ এবং উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী। তাঁর এলাকাতেও পিছিয়ে পড়েছে তৃণমূল। উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ বিধানসভা কেন্দ্রের সত্যজিৎ বর্মন রাজ্যের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। তাঁর এলাকাতেও পিছিয়ে পড়েছে জোড়াফুল। পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তথা রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরির(Akhil Giri) এলাকাতেই পিছিয়ে পড়েছে তৃণমূল। এই জেলারই রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরীর বিধানসভা এলাকা পূর্ব পাঁশকুড়ায় পিছিয়ে পড়েছে তৃণমূল।

নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগর দক্ষিণ বিধানসভার বিধায়ক তথা রাজ্যের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং জৈব-প্রযুক্তি দফতরের মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাসের কেন্দ্রেও পিছিয়ে পড়েছে তৃণমূল। আবার রাজ্যের বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদা ঝাড়গ্রাম শহরে তাঁর নিজের ওয়ার্ডে দলকে লিড দিতে পারেননি। রাজ্যের দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু(Sujit Basu) তাঁর নিজ বিধানসভা কেন্দ্র বিধাননগরে দলকে লিড দিতে পারেননি। কলকাতার শ্যামপুকুর কেন্দ্রে রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী শশী পাঁজাও(Sashi Panja) দলকে লিড দিতে পারেননি। আর এই সব দেখে কোনও মন্ত্রী বলছেন, বিধানসভা এবং লোকসভা নির্বাচনে ভোটাররা আলাদা আলাদা ইস্যুতে প্রভাবিত হন। ভোটবাক্সে তা প্রতিফলিত হয়। আবার কেউ বলছেন তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে কংগ্রেস থাবা বসানোর কারণেই এই ফল। কেউ আবার বলছেন, দেখতে হবে কেন এটা হলো।

Tags :
Akhil GiriSabina YasminSashi PanjaSujit Basu.Tmc
Next Article