OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

রাজ্যের ১১ লক্ষ আবাস-উপভোক্তাকে ফোন করে ‘টোপ’ দিচ্ছে বিজেপি

অভিযোগ উঠছে যে, বিজেপির তরফে আবাস উপভোক্তাদের ফোন করে বলা হচ্ছে, ‘ফের নতুন করে অনলাইনে আবেদন করুন! মিলবে আপনার প্রাপ্য টাকা।’
01:07 PM Mar 27, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: লোকসভা নির্বাচনের(Loksabha Election 2024) মুখে গ্রামবাংলায় রীতিমত ব্যাকফুটে চলে গিয়েছে বিজেপি(BJP)। নেপথ্যে ১০০ দিনের কাজের টাকা আটকে রাখার ঘটনা এবং আবাস যোজনার(PMGAY) টাকা আটকে দেওয়ার পদক্ষেপ। যদিও বাংলার ক্ষমতাসীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ৫০ লক্ষেরও বেশি মানুষকে ইতিমধ্যেই তাঁদের ১০০ দিনের কাজের মজুরি বাবদ টাকা মিটিয়ে দিয়েছে। একই সঙ্গে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, কেন্দ্র আবাসের টাকা না দিলেও রাজ্য সরকার আবাসের টাকা দেবে। বাংলার যে ১১ লক্ষ মানুষের নাম কেন্দ্রীয় পোর্টালে রয়েছে তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সেই টাকা পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এই জোড়া ঘোষণ ও পদক্ষেপের দরুন এখন চাপে পড়ে গিয়েছে বিজেপি। অগ্যতা মুখ বাঁচাতে তাঁরা এখন ভিন্ন পথে হাঁটা দিচ্ছে। বাংলার নানা প্রান্ত থেকে অভিযোগ উঠছে যে, বিজেপির তরফে ওই আবাস উপভোক্তাদের ফোন করে বলা হচ্ছে, ‘ফের নতুন করে অনলাইনে আবেদন করুন! বার্তা পৌঁছে যাবে মোদি সরকারের কাছে। মিলবে আপনার প্রাপ্য টাকা।’

উল্লেখ্য, গ্রামীণ এলাকার আবাস যোজনার কেন্দ্রীয় পোর্টালে নাম রয়েছে বাংলার ১১ লক্ষ উপভোক্তার। এখন এদেরকেই ফোন করা হচ্ছে বিজেপির কলসেন্টারগুলি থেকে। হাওড়া, হুগলি, দুই ২৪ পরগনা, দুই বর্ধমান, নদিয়া সহ দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে এমন ফোনবার্তা আসার খবর মিলেছে। আর তার জেরেই এখন বিজেপির বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি ভাঙার অভিযোগ উঠেছে। উপভোক্তাদের দাবি, বিভিন্ন ‘কলসেন্টার’(Call Center) থেকে আসা ফোনগুলিতে ‘কার্যালয়’ বা ‘কার্যকর্তা’র মতো যে শব্দগুলি ব্যবহার করা হচ্ছে, সেগুলি বঙ্গ গেরুয়া শিবিরে বহুচর্চিত। তৃণমূলের অভিযোগ, আদর্শ আচরণ বিধি কার্যকর হওয়ার পর এইসব প্রতিশ্রুতি কীভাবে বিলি করা হচ্ছে? এটা তো সরাসরি নিয়মভঙ্গের বিষয়। সূত্রে জানা গিয়েছে, হুগলি জেলার মগরা এলাকায় এক উপভোক্তা ইতিমধ্যেই এই বিষয়টি নিয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তৃণমূলের(TMC) দাবি, ভোটের মুখে আবাসের টাকা পাইয়ে দেওয়ার ঘটনা কার্যত ভোট কেনার ‘টোপ’। তাঁরা খুব দ্রুত বিষয়টি নির্বাচনব কমিশনের নজরে আনবেন।

Tags :
BJPCall Center.Loksabha Election 2024PMGAYTmc
Next Article